জাপানি বিলিয়ন ডলারের অর্থনৈতিক অঞ্চল বাংলাদেশে । Japanese Economic Zone Update । Uplift Bangladesh
[মিউজিক] সুপ্রিয় দর্শক স্বাগত জানাচ্ছি আপলিট বাংলাদেশের নতুন একটি আয়োজনে। আর সাথে রয়েছি আমি রুবেল। বাংলাদেশের জন্য জাপান মানেই বিশ্বস্ত বন্ধু। আর সেই জাপানের জন্যই বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল নির্মাণ হচ্ছে নারায়ণগঞ্জের আড়াই হাজারে। যেখানে ইতিমধ্যে বিশ্বসেরা কোম্পানিগুলো নির্মাণ শুরু করেছে তাদের ফ্যাক্টরি। অনেকে শুরু করেছে উৎপাদনও। এছাড়া এই অর্থনৈতিক অঞ্চলেই নির্মাণ হবে জাপানি গাড়ি। বাংলাদেশ সরকার ও জাপানের যৌথ উদ্যোগে 1000 একর জমিতে এই বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলটি গড়ে উঠছে। বিগত সরকারের আমলে বাংলাদেশের সব নিয়ে 100 টি অর্থনৈতিক অঞ্চল নির্মাণের পরিকল্পনা থাকলেও অন্তর্বর্তীকালীন সরকার বর্তমানে 10টি অর্থনৈতিক অঞ্চল নির্মাণে বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে। আমাদের আজকের আয়োজনে জাপান বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল সহ দেশের যে সকল অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলোর উপর বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে তার উপরে বিস্তারিত। তাই শেষ পর্যন্ত সঙ্গেই থাকুন। আমাদের আজকের ভিডিওটি স্পন্সর করেছে অনলাইনবাংলা স্কুল। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে প্রবাসী শিশুরা এখানে বাংলা ভাষা শিখে থাকে। বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন অনলাইনবাংলা স্কুল.com ক তাদের ওয়েবসাইটের লিংক পেয়ে যাবেন ডেসক্রিপশন বক্সে। ইতিমধ্যে জাপান বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে বহুজাতিক ইলেকট্রনিক্স এবং হোম অ্যাপ্লায়েন্স নির্মাতা প্রতিষ্ঠান সিঙ্গার বাংলাদেশ লিমিটেড এখানে কারখানা নির্মাণের মাধ্যমে উৎপাদনও শুরু করেছে। তারা এখানে 33.4 একর জমি লিজ নিয়ে কারখানা নির্মাণ করেছে। নতুন এই ফ্যাক্টরিতে তুর্কি বহুজাতিক আর্সেলিকানের 78 মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ রয়েছে। তারাই সবচেয়ে বেশি শেয়ারের মালিক এখানে। বর্তমানে প্রায় 1000 এর বেশি শ্রমিক কাজ করছে এই প্রতিষ্ঠানে। এছাড়া সিঙ্গার বেকর ফ্যাক্টরির সামনের দিকেও নির্মাণ শুরু হয়েছে অন্য আরেকটি ফ্যাক্টরি। শেষ হয়েছে প্রায় 415 মিটার লম্বা এবং 178 ফিট সড়ক। এই অর্থনৈতিক অঞ্চলে বর্তমানে একটি 33 কেবি বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন চালু রয়েছে। সেখান থেকে বিদ্যুৎ ব্যবহার করে কারখানা স্থাপন করেছে সিঙ্গার বাংলাদেশ লিমিটেড। এখানে নতুন করে চারটি কোম্পানি কারখানা নির্মাণ শুরু করেছে এবং আরো চারটি বর্তমানে চুক্তি স্বাক্ষর প্রক্রিয়ার মধ্যে আছে। এছাড়া আরো 22 টি কোম্পানি এই প্রতিশ্রুতিশীল অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগ করতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। গাড়ি নির্মাতাসহ জাপান ও যুক্তরাজ্যের পাশাপাশি স্থানীয়রাও এখানে বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করেছে এবং কর্তৃপক্ষ আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে এক বিলিয়ন ডলার সরাসরি বিদেশী বিনিয়োগের প্রত্যাশা করছে। এই অর্থনৈতিক অঞ্চলে পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অফ বাংলাদেশ কর্তৃক 230 কেবির সাবস্টেশন নির্মাণ করা হবে। সাবস্টেশন নির্মাণ কাজটি 2025 সালের মধ্যে শেষ করারও কথা রয়েছে। তবে আমরা এখনো এর কাজ শুরু হতে দেখিনি এখানে। আমরা আজ অনেকদিন পর এসেছি এদিকটায়। জাপানের জন্য বিশেষ ইকোনমিক জোনের প্রধান সড়কের নির্মাণ কাজ এবং এর সৌন্দর্য বর্ধনের কাজটি প্রায় শেষ। তবে এখন এই বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের মধ্যে ঠিক এমন সড়ক এবং লেকের নির্মাণ কাজ চলমান রয়েছে। [মিউজিক] যেহেতু এটি জাপানিদের জন্য নির্মাণ করা হচ্ছে তাই এর ভেতরের স্থাপনাগুলো পাবে নান্দনিকতার ছোঁয়া। সব নিয়ে এখানে থাকবে প্রায় 8 কিলোমিটার এর মত সৌন্দর্য মন্ডিত ওয়াকওয়ে। যাতে করে শ্রমিকরা স্বাচ্ছন্দে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যেতে পারে। জাপানি বিশেষী অর্থনৈতিক অঞ্চলে কারখানা করতে আলোচনা করছে যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি, তুরস্ক, অস্ট্রেলিয়া এবং তাইওয়ানের 10টি কোম্পানি সহ আরো অনেকে। এখানে এখন বিদ্যুৎ বিতরণ ব্যবস্থা, অভ্যন্তরে পয়নিস্কাশন ব্যবস্থা, ইটিপি প্রস্তুত সহ নির্মাণ করা হচ্ছে অনেক কিছুই। জানা গিয়েছে খুব শীঘ্রই চুক্তি হবে আরো বেশ কিছু কোম্পানির সঙ্গে। এছাড়াও জমি বরাদ্দ পেতে পারে রাসায়নিক এবং টয়লেট রিস খাতে জাপান ও জার্মানির তিনটি কোম্পানি। এসব বিনিয়োগ প্রস্তাবকে চূড়ান্ত রূপ দিতে গ্যাস বিদ্যুৎ সহ অবকাঠামো সেবা নিশ্চিতে কাজ করা হচ্ছে বর্তমানে। এদিকটাতে হরিপুর থেকে গ্যাস সঞ্চালন লাইন নির্মাণের কাজ করা হয়েছে। শুধু জাপানি বিনিয়োগকারীদের জন্য অর্থনৈতিক অঞ্চল হবে এদেশে এটা আগে চিন্তাও করা যায়নি। বলা হচ্ছে জাপান বিশেষ এই অর্থনৈতিক অঞ্চলটাই দেশের জন্য গেম চেঞ্জারের ভূমিকা পালন করবে। যার জন্য এই অর্থনৈতিক অঞ্চলে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারেরও রয়েছে বিশেষ নজর। এই অর্থনৈতিক অঞ্চলে মূলত অটোমোবাইল অসেম্বলি, মোটরসাইকেল, সেলফোন, হ্যান্ডসেট সহ বিভিন্ন ধরনের ইলেকট্রিক পণ্য ও যন্ত্রপাতি, অগ্রোফুড, লাইট ইঞ্জিনিয়ারিং, গার্মেন্টস, ফার্মাসিউটিক্যালস ইত্যাদি প্রতিষ্ঠান স্থাপন করা হবে। এই অর্থনৈতিক অঞ্চলে জানা গিয়েছে এখানে বিনিয়োগ করতে জাপানের টয়টা মিটসুবিশি সুমিতম তাওকি সুজি লিমিটেড এর মত আরো অনেক কোম্পানি আগ্রহ দেখিয়েছে এই অঞ্চলের জন্য। এটি হচ্ছে ঢাকা সিলেট মহাসড়ক। এই স্থানটিকে জানজট মুক্ত রাখতে এখানে একটি ফ্লাইওভার নির্মাণ করা হচ্ছে ঢাকা সিলেট মহাসড়কের ছয় প্রকল্পের আওতায়। ফলে জাপান বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের যানবহনগুলো যানজট ছাড়া যেমন চলাচল পড়তে পারবে ঠিক তেমনি মহাসড়কের যানবাহনগুলোকেও পড়তে হবে না কোন ধরনের সিগনালে। এই অর্থনৈতিক অঞ্চলটির অবকাঠামো উন্নয়নে কাজ করছে বাংলাদেশ, জাপান, ফিলিপিন, মিশর সহ বিভিন্ন দেশে প্রায় 42 জন প্রকৌশলী। জানা গিয়েছে এই অর্থনৈতিক অঞ্চলে অবকাঠামোগত উন্নয়নের কাজটি 2025 সালের মধ্যেই শেষ হবে। জাপানের এ বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কারখানা নির্মাণের জন্য এখন পর্যন্ত পাঁচটি কোম্পানি বেজার সঙ্গে জমি ইজারেরার চুক্তি করেছে। যার মধ্যে সিঙ্গার বাংলাদেশ লিমিটেড জমি বরাদ্দ পেয়ে শেষ করেছে প্রায় তাদের ফ্যাক্টরি নির্মাণের কাজ। জমি ইজারা চুক্তি করেছে জার্মান কোম্পানি রোডলুক তারা পেয়েছে পাচ একরের মত। জাপানের লায়ন কর্পোরেশন পেয়েছে 8.4 একর। অনদ পেয়েছে পাচ একর। নিক্কা কেমিক্যাল কোম্পানি লিমিটেড পেয়েছে 3.2 একর। রুডলু বাংলাদেশের টেক্সটাইল রাসায়নিক এবং সংশ্লিষ্ট পণ্যের বৃহত্তম সরবরাহকারী। বাংলাদেশি কোম্পানি কল্ল লিমিটেড এর সাথে যৌধভাবে এটি কাজ করবে। 10টি দেশের টেক্সটাইল রাসায়নিক তৈরিতে 81 বছরের অভিজ্ঞতা আছে নিটকা কেমিক্যাল কোম্পানি লিমিটেড এর। প্রতিষ্ঠানটি 20 বছরেরও বেশি সময় ধরে বাংলাদেশের টেক্সটাইল শিল্পের রাসায়নিক সরবরাহ করে আসছে। স্থানীয়ভাবে রাসায়নিক সরবরাহের জন্য এই অর্থনৈতিক অঞ্চলে একটি শুল্কহীন গোদাম এবং রাসায়নিক উৎপাদন কারখানা স্থাপন করা হবে। এটি বাংলাদেশের টেক্সটাইল শিল্প এবং রাসায়নিক শিল্পের প্রবৃদ্ধি বাড়াতেও অনেক বেশি সাহায্য করবে। এছাড়া তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন এন্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড এর সঙ্গে যৌধভাবে একটি গ্যাস মিটার অসেম্বলিং কারখানা নির্মাণ করবে অনদ। বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে বেজা জাইকা শ্রমিতম কর্পোরেশনের যথাক্রমে 24, 15 এবং 61% শেয়ার থাকবে। বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের পরিকল্পনা অনুযায়ী 100 টি অর্থনৈতিক অঞ্চল নয় বরং 10 টি অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপনের কাজ করার পরিকল্পনা করেছে ডক্টর মোহাম্মদ ইউনুসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। এর মধ্যে প্রথম দফায় ছয়টি অর্থনৈতিক অঞ্চলে পুরোপুরি গ্যাস, বিদ্যুৎ, পানি সংযোগ এবং রাস্তা নির্মাণে সম্পন্ন হওয়ার পর বাকি চারটি কাজ শুরু করবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ। এই 10টি অর্থনৈতিক অঞ্চল হচ্ছে জাতীয় বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল, শ্রীহট্ট অর্থনৈতিক অঞ্চল, জাপান অর্থনৈতিক অঞ্চল, মহেশখালী অর্থনৈতিক অঞ্চল, জামালপুর অর্থনৈতিক অঞ্চল, আনোয়ারা অর্থনৈতিক অঞ্চল, সাবরং টুরিজম পার্ক, চাঁদপুর অর্থনৈতিক অঞ্চল, কুষ্টিয়া অর্থনৈতিক অঞ্চল এবং কুড়িগ্রামের ভুটানিস অর্থনৈতিক অঞ্চল। এছাড়া মিররেশরে ভারতীয় অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপন করা হবে কিনা সেই সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী রাজনৈতিক সরকার। এই ছিল আমাদের আজকের আয়োজন। ভিডিওটি ভালো লাগলে বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে পারেন। সেই সাথে কমেন্টস করে জানিয়ে দিতে পারেন আপনাদের মন্তব্য। আর যারা এখনো চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করেননি তারা চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে দিয়ে বেল আইকনটি প্রেস করে দিন। যাতে পরবর্তী ভিডিওর নোটিফিকেশন গুলো পেয়ে যান সবার আগে। যে যেখানেই থাকুন ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন। আজকের মত আমি রুবেল বিদায় নিচ্ছি। আল্লাহ হাফেজ। [মিউজিক]
#japaninvestmentinbangladesh #japaneseeconomiczone #upliftbangladeshজাপানি
বিলিয়ন ডলারের অর্থনৈতিক অঞ্চল বাংলাদেশে । Japanese Economic Zone Update । Uplift Bangladesh
Our Sponsor✅
https://onlinebanglaschool.com
Join this channel to get access to perks:
https://www.youtube.com/channel/UCl4a-VZhds3ZHxCbTPXC2og/join
Stay Connected with us ✅
=========================
💖 Facebook: https://www.facebook.com/UpliftBangladeshOfficiall
💖 Instagram: https://www.instagram.com/upliftbangladeshofficial
💖 Tiktok: https://www.tiktok.com/@upliftbangladesh.real
💖 WhatsApp: https://whatsapp.com/channel/0029VayWiju2Jl8L9lRglo0c
𝐅𝐨𝐫 𝐒𝐩𝐨𝐧𝐬𝐨𝐫𝐬𝐡𝐢𝐩 & 𝐁𝐮𝐬𝐢𝐧𝐞𝐬𝐬 𝐄𝐧𝐪𝐮𝐢𝐫𝐢𝐞𝐬 🔻
upliftbd.media@gmail.com
Thanks For Watching
দেখার জন্য ধন্যবাদ.
© 𝐀𝐥𝐥 𝐑𝐢𝐠𝐡𝐭𝐬 𝐑𝐞𝐬𝐞𝐫𝐯𝐞𝐝 𝐁𝐲 𝑼𝒑𝒍𝒊𝒇𝒕 𝑩𝒂𝒏𝒈𝒍𝒂𝒅𝒆𝒔𝒉
𝐔𝐩𝐥𝐢𝐟𝐭 𝐁𝐚𝐧𝐠𝐥𝐚𝐝𝐞𝐬𝐡 has the sole rights of all contents and it does not give permission to any business entity or individual to use these contents.
kw: Japanese car factory in Bangladesh, investment in Bangladesh, japan Bangladesh investment, china Bangladesh investment, china Bangladesh Trade, India Bangladesh investment news, upcoming projects in Bangladesh 2025, upcoming projects in Bangladesh 2025, mega projects of Bangladesh, government project in Bangladesh, 10 fast track projects Bangladesh, UNDP projects in Bangladesh, Bangladesh infrastructure projects, Dhaka metro rail update, Jamuna tv, somoy tv, ১০০ অর্থনৈতিক অঞ্চল, বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল, মিরসরাই অর্থনৈতিক অঞ্চল, মীরসরাই অর্থনৈতিক অঞ্চল, japanese economic zone in bangladesh, ekhon tv, jamuna tv, mtr line 1, dhaka ashulia elevated expressway update 2025, nibeer mahmud, amar chokh, japan economic zone in bangladesh, dhaka airport third terminal update 2025, bongo traveller, japan economic zone in bangladesh
24 Comments
ড মোঃ ইউনুস স্যার বাংলাদেশের 🇧🇩 গর্ব আলহামদুলিল্লাহ ❤ আগামী 10 বছরের জন্য প্রধান উপদেষ্টা ইউনুস স্যারকে সরকার প্রধান হিসেবে দেখতে চায় পুরো বাংলাদেশ ❤🇧🇩
এটা,আমাদের আড়াইহাজার জাপানিজ ইকোনমিক জোন।। খুবি ভালো লাগলো ভিডিওটা দেখতে পেরে
FAKE news😂😂😂
ভাই মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্র বন্দর নিয়ে আলোচনা বহুল ভিডিও দেন,ধন্যবাদ।
Bashundhra sports complex update den
শেখ হাসিনার উন্নয়ন ইউনুসের নামে চালনো ছাগলগুলো কবে মানুষ হবে বুঝিনা। এই আড়াই হাজার ইকোনমি জোন শুধু জাপানিদের জন্য তৈরী করেছেন বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা। আগামী পাঁচ বছর যত উন্নয়ন মূলক প্রকল্প উদ্বোধন হবে সব প্রকল্প শেখ হাসিনার দুরদর্শিতার ফল। জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্দু
এই সেইম ক্যাপশনে অনেক ভিডিও দেখসি ভাই।
জাপান বাল হালাইতে আসবো এই লুটপাটের দেশে 😑।সুযোগ পাইলে সব চুরি করে নিয়ে যাবে হেডার দেশের জনগন 😊
Nice project by jica .
❤❤❤
Japan ❤ is our real economy friends 🧡
পদ্মা সেতুর সাথে জাজিরা প্রান্তে চাই নূন্যতম একটি
আপনাদের দালালী করা লাগবে না এই কাজ আরও পাঁচ বছর আগে শুরু হয়েছে
@Vai Jamalpur economic zone re akta video banan
Bangladesh ZINDABAD!
YUNUS SIR ZINDABAD!
Korlo awmileague government tader shomoy investment proposal gulo ashcha
wow
তবে যেকোনো চুক্তি অবশ্যই সুস্পষ্টভাবে লিখিত আকারে হওয়া প্রয়োজন বলে মনে করি। কারণ মাতারবাড়ি বিদ্যুৎ প্রকল্পের মধ্য দিয়ে বিগ বিতে যুক্ত হওয়ার বিষয়টি ২০১৮ সাল থেকে জাপান বলে আসলেও, বিগ বি ভিত্তিক মহাপরিকল্পনার দলিলে মাতারবাড়ির কোন উল্লেখ ছিল না বলেই জানা যায়।অনুরূপভাবে, ২০১৯ সাল থেকে যুক্তরাষ্ট্র বলে আসছে জাপানের মাতারবাড়ি প্রকল্পে যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগ রয়েছে। সঙ্গতকারণেই ভারসাম্যপূর্ণ অবস্থাও সুসম্পর্ক বজায় রাখার স্বার্থে প্রতিটি উদ্যোগ স্পষ্টাকারে ও লিখিত আকারে হওয়া বাঞ্চনীয়।
রাজশাহী,খুলনা,সিলেট এসব অঞ্চলে ইকোনমিক জোন করা উচিত।
AS SALAM / SIR DOC MO YOUNUS & BNP LEADERS ❤❤❤❤
AS SALAM BANGLADESH ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
JAPAN INVESTMENT IN NARAYNGONJ & S KORIA & CHINIS INVESTMENTS IN NARSINGDI/
ATT DOC MO YOUNUS PL CREAT NARSINGDI NARAYNGONJ TOGATHER THE SUPER ECONOMIC ZONES ALONG RIVER MAGHNA FROM SHONAR GAA NARAYNGONJ TO NARSINGDI BORO BAZAR / THERE WAS A OILD TRAIN LINKS NARAINGONJ TO NARSINGDI MODONGONJ LINE / FROM NARAYNGONJ DO ELECTRIC TRAIN LINK TO NARSINGDI ALONG RIVER MAGHNA DO RIVER MARINE DRIVE ITS ABOU 15 MILES ABSOLUTELY STUNNING NATURAL VIEWS BEST ECONOMIC FINANCIAL EDUCATIONAL ZONES / BREAK IT DOWN TO INDUSTRIAL ZONE IT PARK & VOCATIONAL TRAINING CENTRS / EDUCATIONAL ZONES / INVITE ALL TOP 10 UNIVERSITIES FROM ( JAPAN CHINA AUSTRALIA MALAYSIA UK USA EU NETHERLAND ) TO OPEN UP THERE CAMPUSES SO YOU WILL HAVE ( EDUCATION TRAINING & JOB OPPORTUNITIES ALL IN ONE STOP / ATT IT REQUIRED EXCELLENT PLANNING/ CREAT THE PROJECTS PRIMERY FRAMEWORK / INFASTRUCURURAL FACILITIES/ WATER ELECTRICITY GAS FACILITIES / ROAD LINKS ELECTRIC TRAIN LINKS & MINI AIRPORT ONLY FOR BUSINESS PURPOSES USE IN CHORR AREAS 15 KM ( KORIMPUR TO OLLY- PUR ) NARAYNGONJ & NARSINGDI HISTORIC INDUSTRIAL & BUSINESS CITYS OVER 250 YEARS OLD / INVITE INVESTERS FROM COUNTRIES SUCH AS
( S KORIA CHINA JAPAN SINGAPORE TURKISH ITLY SPAIN GB USA FRANCE BRAZIL SAUDIARABIA UAE EGYPT SOUTH AFRICA)
PL TAKE THERE TECHICAL FININCIAL HELPS SUPPORTS ASSISTANTS TO MAKE THIS TWO OLD INDUSTRIAL HUB AS NEW MODEL SATALIGHT CITY'S & NEW MODERN ECONOMIC FINANCIAL EDUCATIONAL ZONES ❤❤❤❤ LOVE BD ❤❤❤FROM USA / LA / ( DEEN AMIN ) GRANDSON OF ABDUL MANNAN BUHYA ( BNP ) NARSINGDI
আলহামদুলিল্লাহ ❤ সবই ভালো লাগলো। তবে মিররেশরে ভারতীয় অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপন না করে চাইনিজ অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপন করা উচিৎ। এদেশ থেকে ভারত আউট করতে হবে, তাদের উপর কোনোভাবেই নির্ভর থাকা যাবে না।
Indian and Japanese motorcycle and automobile companies import essential parts for assembly in Bangladesh, which helps them avoid high taxes. This practice limits the growth of the local automotive industry. With support from Western nations, establishing automobile engine manufacturing plants in Bangladesh could enhance self-reliance in this sector.
Encouraging the purchase of locally made cars could challenge India’s market dominance and increase demand for Bangladeshi vehicles. This shift could lead to improved production capacity and significant investment in research and development.
Additionally, we should focus on locally producing train coaches, locomotive engines, and military equipment through government initiatives or public-private partnerships.
Well done.
Good